ইয়াছিন আরাফাত,মহেশখালীঃ
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার ব্যস্থতম দুটি সড়কের মধ্যে গোরকঘাটা কালারমারছড়া-জনতাবাজার সড়কের প্রায় ২৭ কিলোমিটার এলাকার পিচঢালাই উঠে গিয়ে গর্ত ও খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। সড়ক ভেঙে যাওয়ায় যানবাহন চলাচলে ব্যাঘাত ঘটছে। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে উপজেলার বাসিন্দারা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার ষাইটমারা, শাপলাপুর বাজার এলাকা, পানিরছড়া, কালালিয়াকাটা, ছনখোলাপাড়া, হরিয়াছড়া,পানিরছড়া জয়েরকাটা এলাকা, রাজুয়ারঘোনা, কালারমারছড়া বাজার, ডেইল্যাঘোনা, আঁধারঘোনা, নোনাছড়ি, ও উত্তরনলবিলা এলাকার বিভিন্ন স্থানে সড়কের পিচঢালাই উঠে গিয়ে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত। এসব গর্তে জমে গেছে পানি।
অপরদিকে দুটি সড়কে কয়েকটি স্থানে সড়ক সংস্কার করতে দেখা গেছে।
কালারমারছড়া ইউনিয়নের নোনাছড়ির বাসিন্দা সবুজ বলেন, সম্প্রতি ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সড়কের বিভিন্ন। স্থানে ভেঙে গিয়ে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। তবে উক্ত সড়কে সংস্কার কাজ চলছে কচ্ছপ গতিতে। ফলে দুর্ভোগের সীমা নাই।
হোয়ানক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল জানান, ভাঙা সড়ক সংস্কার ধীর গতি হওয়ায় দুর্ভোগে পোহাতে হচ্ছে।
মহেশখালী উপজেলা প্রকৌশলী সবুজ কুমার দে প্রতিবেদককে বলেন, জনতাবাজার-শাপলাপুর গোরকঘাটা গ্রামীণ সড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ কারণে এলাকার লোকজন ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। আর যে সব স্থানে ভাঙন সৃষ্টি হচ্ছে সে সব স্থানে পুনরায় সংস্কার করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, গোরকঘাটা- শাপলাপুর জনতাবাজার সড়কের ২৫ কিলোমিটার সড়কের বেশির ভাগ অংশই ভেঙে গেলে তা জরুরী ভিত্তিতে মেরামত করা হয়েছে। তবে যে বাকি ভাঙা সড়ক রয়েছে সংস্কারের কাজ চলমান।
Channel Cox News.
উপদেষ্টা সম্পাদক : সরোয়ার আজম মানিক, সম্পাদক ও প্রকাশক : মনছুর আলম,
অফিস : হোটেল আল-আমিন কমপ্লেক্স, ৩য় তলা (দৈনিক মেহেদী ) মেইন রোড,, কক্সবাজার।