• মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ০৩:০৫ অপরাহ্ন

আবারও বিক্ষোভে নেমেছে মিয়ানমারের হাজারো জনতা

নিউজ রুম / ১২ ভিউ টাইম
আপডেট : রবিবার, ৭ মার্চ, ২০২১
সংগৃহিত

সামরিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অন্যতম বড় বিক্ষোভ কর্মসূচিতে রোববার অন্তত দশ হাজার মানুষ মিয়ানমারের বিভিন্ন রাস্তায় জড়ো হয়েছেন। আগের রাতে বিক্ষোভের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নেতা ও সরকারবিরোধী কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযান চালিয়েছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী। খবর রয়টার্সের।রোববার মিয়ানমারের শান অঞ্চলের লাশিও শহরে বিক্ষোভকারীদের ওপর কাঁদানে গ্যাস ও স্টান গ্রেনেড ছুড়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।

ঐতিহাসিক মন্দিরের শহর বাগানে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে গুলি ছুড়েছে। তবে তারা রাবার বুলেট নাকি তাজা গুলি ছুড়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।এসব ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। অন্য ছয়টি শহরের বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণ ছিল বলে জানা গেছে।মান্দালয় শহরের বিক্ষোভে সবচেয়ে বেশি লোকের সমাগম হয়েছে। পুলিশ ও সেনাবাহিনীর গুলিতে নিহতদের স্মরণে বিক্ষোভকারীরা বসে দুই মিনিট নিরবতা পালন করেছেন।


আরো বিভন্ন বিভাগের নিউজ

সোমালিয়া উপকূলে ২৩ নাবিকসহ জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লাহ’ তিনদিন ধরে একই অবস্থানে রয়েছে। তবে দস্যুদের সাথে জাহাজ মালিকপক্ষের কোনো যোগাযোগ হয়নি এখনও। ফলে নাবিকদের মুক্তির অপেক্ষা বাড়ছে। আজ মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) জিম্মিদশার ৮ দিন চলছে। নাবিকদের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে পরিবারের। এতে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে তাদের স্বজনদের। জানা গেছে, জাহাজটি বর্তমানে গ্যারাকাদ উপকূল থেকে ৪০/৪৫ নটিক্যাল মাইল উত্তরে অবস্থান করছে। যেটি সোমালীয় জলদস্যুদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত। মুক্তিপণ বা দাবি-দাওয়া নিয়ে দস্যুদের যোগাযোগের অপেক্ষায় রয়েছে জাহাজ মালিকপক্ষ। তবে নাবিকরা সবাই সুস্থ রয়েছে বলে দাবি করছে মালিকপক্ষ। কেএসআরএম’র মিডিয়া এডভাইজার মিজানুল ইসলাম বলেন, সবশেষ তথ্য অনুযায়ী নাবিকরা সবাই ভালো আছেন, সুস্থ্য এবং নিরাপদে আছেন। জিম্মিদের অক্ষত অবস্থায় তাদের স্বজনদের কাছে ফিরিয়ে দিতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এদিকে, সোমবার (১৮ মার্চ) গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হয়, জিম্মি ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহকে উদ্ধার করতে সোমায়িলার পুলিশ ও বিভিন্ন দেশের নৌবাহিনীর সদস্যরা অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সোমালিয়ার আধা স্বায়ত্তশাসিত পান্টল্যান্ড অঞ্চলের পুলিশের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। তবে জাহাজটির মালিকপক্ষ বলেছে, এ ধরনের অভিযানের বিষয়ে তারা কিছু জানেন না। উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে সোমালীয় জলদস্যুদের কবলে পড়ে বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ।

সোমালিয়া উপকূলে ২৩ নাবিকসহ জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লাহ’ তিনদিন ধরে একই অবস্থানে রয়েছে। তবে দস্যুদের সাথে জাহাজ মালিকপক্ষের কোনো যোগাযোগ হয়নি এখনও। ফলে নাবিকদের মুক্তির অপেক্ষা বাড়ছে। আজ মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) জিম্মিদশার ৮ দিন চলছে। নাবিকদের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে পরিবারের। এতে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে তাদের স্বজনদের। জানা গেছে, জাহাজটি বর্তমানে গ্যারাকাদ উপকূল থেকে ৪০/৪৫ নটিক্যাল মাইল উত্তরে অবস্থান করছে। যেটি সোমালীয় জলদস্যুদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত। মুক্তিপণ বা দাবি-দাওয়া নিয়ে দস্যুদের যোগাযোগের অপেক্ষায় রয়েছে জাহাজ মালিকপক্ষ। তবে নাবিকরা সবাই সুস্থ রয়েছে বলে দাবি করছে মালিকপক্ষ। কেএসআরএম’র মিডিয়া এডভাইজার মিজানুল ইসলাম বলেন, সবশেষ তথ্য অনুযায়ী নাবিকরা সবাই ভালো আছেন, সুস্থ্য এবং নিরাপদে আছেন। জিম্মিদের অক্ষত অবস্থায় তাদের স্বজনদের কাছে ফিরিয়ে দিতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এদিকে, সোমবার (১৮ মার্চ) গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হয়, জিম্মি ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহকে উদ্ধার করতে সোমায়িলার পুলিশ ও বিভিন্ন দেশের নৌবাহিনীর সদস্যরা অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সোমালিয়ার আধা স্বায়ত্তশাসিত পান্টল্যান্ড অঞ্চলের পুলিশের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। তবে জাহাজটির মালিকপক্ষ বলেছে, এ ধরনের অভিযানের বিষয়ে তারা কিছু জানেন না। উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে সোমালীয় জলদস্যুদের কবলে পড়ে বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ।