বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে গণত্রাণ সংগ্রহে ১১ কোটি ১০ লাখ টাকা সংগ্রহ হলেও এর অধিকাংশ অর্থ এখনো ব্যাংকে অব্যবহৃত অবস্থায় রয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয়েছে তুমুল আলোচনা ও সমালোচনা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) থেকে সংগৃহীত এ তহবিলের মধ্যে মাত্র এক কোটি ৭৫ লাখ টাকা বন্যার্তদের সহায়তায় খরচ করা হয়েছে। অবশিষ্ট প্রায় ৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকা জনতা ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক এবং ইসলামী ব্যাংকের শাখায় জমা রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ জানিয়েছেন, এই অর্থ পরবর্তীতে বন্যার পুনর্বাসন কার্যক্রমে ব্যয় করা হবে।
তবে এ অর্থ এখনও বিতরণ না হওয়ায় অনেকেই হতাশা প্রকাশ করেছেন। অনেকের অভিযোগ, তহবিলের অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা হচ্ছে। বিশেষত, ত্রাণ তহবিল থেকে সংগ্রহ করা অর্থ অন্যান্য কাজে ব্যবহারের শঙ্কা রয়েছে জনমনে।
তবে আন্দোলনের সমন্বয়করা দাবি করছেন, অর্থ সুষ্ঠুভাবে ব্যবহৃত হবে এবং বন্যার্তদের পুনর্বাসনের জন্য ব্যয় করা হবে। তারা নিশ্চিত করেছেন যে, কোনো অনিয়ম হয়নি এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তহবিলের অর্থ যথাযথভাবে ব্যবহৃত হবে।
উপদেষ্টা সম্পাদক : সরোয়ার আজম মানিক, সম্পাদক ও প্রকাশক : মনছুর আলম,
অফিস : হোটেল আল-আমিন কমপ্লেক্স, ৩য় তলা (দৈনিক মেহেদী ) মেইন রোড,, কক্সবাজার।