তারা দু'জনই আপন বোন একেই সঙ্গে টেকনাফ বাহারছড়া শামলাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬ষ্ট শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রী বলে জানাগেছে।
টেকনাফ বাহারছড়া ইউনিয়নের মাঠপাড়া এলাকার দিবাগত রাত তিনটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। অপহৃত দুই কিশোরী ওই এলাকার হেডম্যান আবুল কালামের মেয়ে।
ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি রোহিঙ্গা হাকিম ডাকাদের নেতৃত্বে ডাকাত দলটি বিশেষ বাহিনীর পোশাক সজ্জিত ছিলো।প্রথমে তারা বাড়িতে ডাকাতি, পরে যাওয়ার সময় দুই বোনকে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে যায়। এসময় ডাকাতরা নগদ ৬০ হাজার টাকা ও বাড়িতে থাকা স্বর্ণালংকারসহ নানা ধরণের খাবার সামগ্রী নিয়ে যায় বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবারের।
তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বারছড়ার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজিজ উদ্দীন। তিনি জানান, খবর পেয়ে তিনি তাৎক্ষণিক পুলিশকে খবর দিলে দিবাগতরা ৩ টার দিকে স্থানীয় শামলাপুর পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসার আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশ এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও পাহাড়ি এলাকায় রাতভর অভিযান চালানো হয়। এবং এখনো অভিযান অব্যাহত রয়েছে। ডাকাতরা মুক্তিপণ হিসেবে ৫লাখ টাকা দাবি করতেছে বলেও জানান তিনি।
শনিবার ২০অক্টোবর বিকাল ৪টা এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অপহৃতদের উদ্ধার বা ডাকাতদের কাউকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি।
তবে ব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি প্রদীপ কুমার দাশ বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে কেউ এখনো পর্যন্ত অভিযোগ না দেয়ায় তিনি অবগত নয়। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।
উপদেষ্টা সম্পাদক : সরোয়ার আজম মানিক, সম্পাদক ও প্রকাশক : মনছুর আলম,
অফিস : হোটেল আল-আমিন কমপ্লেক্স, ৩য় তলা (দৈনিক মেহেদী ) মেইন রোড,, কক্সবাজার।