• মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ০৩:৪৩ অপরাহ্ন

চকরিয়ার পল্টু-মিন্টুর মাকে ২০ লাখ টাকা দিলেন প্রধানমন্ত্রী

নিউজ রুম / ২৫৫৪ ভিউ টাইম
আপডেট : মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল, ২০১৯

নিউজ ডেক্স :  কক্সবাজারের চকরিয়া পৌর এলাকায় বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের (২০০১-২০০৬) আমলে নির্মম নির্যাতনের শিকার মোজাফফর হোসেন পল্টু ও সাদ্দাম হোসেন মিন্টুর পরিবারকে আর্থিক সহায়তা হিসেবে ২০ লাখ টাকার একটি চেক প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার সন্ধ্যায় জাতীয় সংসদ ভবনে জাফফর হোসেন পল্টু ও সাদ্দাম হোসেন মিন্টুর মা আনোয়ারা বেগমের হাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চেক তুলে দেন।

উল্লেখ্য, আনোয়ারা বেগমের দুই ছেলে- মোজাফফর হোসেন পল্টু ও সাদ্দাম হোসেন মিন্টু সক্রিয়ভাবে আওয়ামী রাজনীতিতে যুক্ত থাকায় তত্কালীন জোট সরকার এই পরিবারের ওপর জেল-জুলুম ও অবর্ণনীয় অত্যাচার চালায়।


আরো বিভন্ন বিভাগের নিউজ

সোমালিয়া উপকূলে ২৩ নাবিকসহ জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লাহ’ তিনদিন ধরে একই অবস্থানে রয়েছে। তবে দস্যুদের সাথে জাহাজ মালিকপক্ষের কোনো যোগাযোগ হয়নি এখনও। ফলে নাবিকদের মুক্তির অপেক্ষা বাড়ছে। আজ মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) জিম্মিদশার ৮ দিন চলছে। নাবিকদের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে পরিবারের। এতে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে তাদের স্বজনদের। জানা গেছে, জাহাজটি বর্তমানে গ্যারাকাদ উপকূল থেকে ৪০/৪৫ নটিক্যাল মাইল উত্তরে অবস্থান করছে। যেটি সোমালীয় জলদস্যুদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত। মুক্তিপণ বা দাবি-দাওয়া নিয়ে দস্যুদের যোগাযোগের অপেক্ষায় রয়েছে জাহাজ মালিকপক্ষ। তবে নাবিকরা সবাই সুস্থ রয়েছে বলে দাবি করছে মালিকপক্ষ। কেএসআরএম’র মিডিয়া এডভাইজার মিজানুল ইসলাম বলেন, সবশেষ তথ্য অনুযায়ী নাবিকরা সবাই ভালো আছেন, সুস্থ্য এবং নিরাপদে আছেন। জিম্মিদের অক্ষত অবস্থায় তাদের স্বজনদের কাছে ফিরিয়ে দিতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এদিকে, সোমবার (১৮ মার্চ) গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হয়, জিম্মি ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহকে উদ্ধার করতে সোমায়িলার পুলিশ ও বিভিন্ন দেশের নৌবাহিনীর সদস্যরা অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সোমালিয়ার আধা স্বায়ত্তশাসিত পান্টল্যান্ড অঞ্চলের পুলিশের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। তবে জাহাজটির মালিকপক্ষ বলেছে, এ ধরনের অভিযানের বিষয়ে তারা কিছু জানেন না। উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে সোমালীয় জলদস্যুদের কবলে পড়ে বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ।