• রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:১৭ অপরাহ্ন

জমির রেজিস্ট্রেশন কর কমল

ডেস্ক নিউজ / ২৯ ভিউ টাইম
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৩

জমির রেজিস্ট্রেশন কর কমানো হয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এলাকায় অবিস্থত জমিকে মৌজা অনুযায়ী পাঁচ শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে-সাধারণ বাণিজ্যিক, আবাসিক, রিয়েল এস্টেট কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত এলাকায় বাণিজ্যিক ও আবাসিক প্লট এবং অন্য জমি। এই ৫ ধরনের জমি রেজিস্ট্রেশনে উৎসে কর শ্রেণিবিন্যাসও করা হয়েছে। এখন থেকে এ হিসাবে জমি বিক্রির উৎসে কর আদায় করা হবে। এছাড়া অন্যান্য সিটি করপোরেশন এলাকায় জমি রেজিস্ট্রেশনে আগের হারে (৬ শতাংশ) কর দিতে হবে। মঙ্গলবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ‘ক’ শ্রেণিতে রাখা হয়েছে-রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক), চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ), গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, গণপূর্ত অধিদপ্তর এবং ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের নিয়ন্ত্রণাধীন বাণিজ্যিক এলাকা (জমি বা প্লট)। ‘খ’ শ্রেণিতে রাখা হয়েছে এসব এলাকার (ক শ্রেণিতে উল্লিখিত এলাকা) আবাসিক প্লট ও জমি। শ্রেণি-‘গ’তে রাখা হয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, গণপূর্ত অধিদপ্তর এবং ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের নিয়ন্ত্রণাধীন নয়, কিন্তু ডেভেলপার বা রিয়েল এস্টেট কোম্পানির প্রতিষ্ঠিত বাণিজ্যিক এলাকা। শ্রেণি-‘ঘ’তে আছে এসব স্থানের ( গ শ্রেণিভুক্ত) আবাসিক এলাকা। শ্রেণি-‘ঙ’তে ক, খ, গ, ঘ শ্রেণি ব্যতীত অন্য সব এলাকা পড়েছে। ঢাকার গুলশান, বনানী, মতিঝিল ও তেজগাঁও থানার সব মৌজার ‘ক’ শ্রেণির জমির ক্ষেত্রে দলিল মূল্যের ৮ শতাংশ অথবা কাঠাপ্রতি ১৫ লাখ টাকার মধ্যে যেটি বেশি সেই হারে উৎসে কর দিতে হবে। ‘খ’ শ্রেণির জন্য ৮ শতাংশ বা ৬ লাখ টাকা, ‘গ’ শ্রেণির জন্য মূল্যের ৮ শতাংশ বা কাঠাপ্রতি ১৫ লাখ টাকা, ‘ঘ’ শ্রেণির জন্য মূল্যের ৮ শতাংশ অথবা কাঠাপ্রতি ৬ লাখ টাকা এবং ‘ঙ’ শ্রেণির জন্য ৮ শতাংশ অথবা কাঠাপ্রতি ৫ লাখ টাকার মধ্যে যেটি বেশি সেই হারে উৎসে আয়কর দিতে হবে।


আরো বিভন্ন বিভাগের নিউজ